টিন্ডার ডেট - পাট ১ ।। Relax Bangla Choti

টিন্ডার ডেট,  Part 1

— নমস্কার বন্ধুরা। এখানে আমি প্রথম আমার একটি অভিজ্ঞতা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি। আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে। কিছু ভুল ত্রুটি হলে মার্জনা প্রার্থনীয়।


আমার নাম রিয়ন, আমি কলকাতার ছেলে, পড়াশুনা শেষ করে হায়দ্রাবাদে একটা MNC তে চাকরি করি। সপ্তাহের প্রথম ৫ টা দিন কাজে আর শেষ দুটো দিন বন্ধুদের সাথে ঘুরে বেরিয়ে আর মজা করে বেশ ভালোই কাটছিলো। এই সময় আমি tinder ডাউনলোড করি, মজা করেই করেছিলাম, ভাবিনি যে সত্যি এর মধ্যে দিয়েও ডেটে যেতে পারবো। তো যাইহোক এবার মূল গল্পে আসি।


টিন্ডার এ আমার আলাপ হয় পায়েল বলে একটা মেয়ের সাথে। আমার থেকে একটু শর্ট হাইট, হালকা chubby, সবমিলিয়ে বেশ মিষ্টি দেখতে। ও নার্সিং এর ফাইনাল ইয়ার এ হায়দ্রাবাদ এ একটা হাসপাতালে ইন্টার্নশিপ করছিলো। টিন্ডার এ আমাদের বেশ ভালোই কথা বার্তা শুরু হলো কারণ আমাদের দুজনেরই দুজনকে বেশ পছন্দ ছিলো।


কথাবার্তা আস্তে আস্তে টিন্ডার থেকে ইনস্টাগ্রাম এ শুরু হয়। এরম এ একদিন কথা হতে হতে আমি ইচ্ছে করে এ কথাবার্তা সেক্স এর দিকে নিয়ে যেতে শুরু করি এবং দেখি যে ভালোই সাড়া দিচ্ছে পায়েল। সেদিন প্রথম আমাদের মধ্যে সেক্সচ্যাট হয়। এই ঘটনার পর থেকে আমাদের মধ্যে দেখা করার ইচ্ছেটা অনেকটাই বেড়ে যাই এবং আমরা একদিন দেখা করার প্ল্যান করি। ওর বাড়ি আমার থেকে বেশ অনেকটাই দূরে ছিল তো আমি বলেছিলাম যে ওকে বাইকে করে নিয়ে আসবো। বেশ অনেক কিছুই প্ল্যান করেছিলাম আমি ঐদিনের জন্য।


যথারীতি নির্ধারিত দিনে ওকে নিতে গেলাম আমি বাইকে এ করে, যাওয়ার সময় একটা চকোলেট নিয়ে গেছিলাম ওর জন্য। ওর বাড়ির নিচে কিছুক্ষন অপেক্ষা করার পর ও এলো, আমার কাছ থেকে চকলেট তা পেয়ে খুব খুশি হয়েছিল। তারপর আমরা দুজন বাইকে করে আমার বাড়ির কাছাকাছি এসে একটা pub এ গেলাম। সেখানে অনেকে MUSIC এর তালে তালে নাচ্ছিলো। এখানে আমরা দুজন দুজন ক জড়িয়ে ধরে বেশ অনেক্ষন এ নাচলাম।


আমার হাতটা ওর পেট এর খোলা জায়গা গুলোতে ঘোরাফেরা করছিলো। দেখলাম পায়েল ও বেশ ভালোই এনজয় করছে আমার স্পর্শ। বেশ অনেকক্ষন ওখানে কাটিয়ে আমরা বেরিয়ে এলাম। এবার এ,আর নেক্সট প্ল্যান এর পালা। আমি ওকে একজায়গায় বসিয়ে রেখে বাইক টা রেখে গাড়ি নিয়ে এলাম। ও ভেতরে এসে বসলে আমরা আমি বললাম যে চল লং ড্রাইভ করে আসি আর এই কথা শুনে সে খুব খুশি হয়ে গেলো। যারা হায়দরাবাদ এ থাকেন তারা জানেন যে হায়দরাবাদ এর night লাইফ কত সুন্দর, আর লং ড্রাইভ এর জন্য রাতের ORR কি দারুন লাগে।


তো আমরা সেখানে এ গেলাম। সুন্দর একটা রাত, long drive , হালকা রোমান্টিক music, সবে মিলিয়ে খুব ভালো লাগছিলো দুজনেরই। বেশ অনেক্ষন ঘোরার পরে একটা সুন্দর রোমান্টিক মতো জায়গা দেখে গাড়ি দাঁড় করলাম। দুজনেই গাড়ি থেকে বেরিয়ে এটা ওটা নিয়ে গল্প করছিলাম, কিন্তু রাত্রির নিস্তব্ধতা আর ওই জায়গাটার সৌন্দর্যে এমন একটা রোমান্টিক আবহাওয়া হয়ে গেছিলো যে গল্প করা থামিয়ে একে অপরের কাছে আসি আর আমাদের ঠোঁট গুলো এক হয়ে যায়। আবেশে চোখ বন্ধ করে দুজন দুজনকে খুব passionately চুমু খেতে থাকি।


পায়েল আমার চুল গুলো আঁকড়ে ধরে আর আমি ওর কোমরে হাত দিয়ে আরো কাছে টেনে নি। প্রায় ৫ মিনিট টানা চুমু খেয়ে তবে আমাদের ঠোঁট গুলো আলাদা হয়। কিছুক্ষন জড়িয়ে ধরে একসাথে ওই সৌন্দর্য্য উপভোগ করে আবার বাড়ির দিকে রওনা হই। ওই চুমু টা আমাদের মধ্যে উত্তেজনা অনেকটা বাড়িয়ে দিয়েছিলো আর আমরা দুজন দুজনকে আরো আদর কিভাবে করা যাই সেটাই ভাবছিলাম।


তখন আমার মাথায় একটা আইডিয়া আসে, আমি গাড়িটা আমাদের বাড়ির পাশের একটা গলিতে দাঁড় করাই। এখানে রাত্রে সেরম কেও আসেনা। গাড়ির লাইট বন্ধ করে, AC চালিয়ে, সব কাছ তুলে দিয়ে আমি আর পায়েল পেছনের সিট্ এ চলে গেলাম। সিটে বসতে না বসতেই পায়েল আমাকে এলোপাথাড়ি চুমু খেতে আরম্ভ করলো আর আমিও খুব উত্তেজিত ছিলাম, তাই আমি সমানে রেসপন্স করতে লাগলাম।


পায়েল আমার কোলে উঠে বসে আমার মাথাটা ধরে নিজের দিকে টেনে নিয়ে খুব passionately চুমু খাচ্ছিলো আমাকে। আমিও ওকে খুব জোরে জড়িয়ে ধরে একদম যেন নিজের সাথে মিশিয়ে নিতে চাইছিলাম। আমার হাত ওর পাছায় ঘোরাফেরা করছে। আস্তে আস্তে টিপছি ওর পাছাটা। যত জোরে টিপছি, তত আরো বেশি এক্সসাইটেড হয়ে আমার মাথার চুলগুলো খামচে ধরছে পায়েল। আস্তে আস্তে হাত তা আরেকটু ওপরে এনে ওর জামার ভেতর দিয়ে পিঠে হাত বোলাতে লাগলাম।


কি মসৃন আর মোলায়েল যে ছিল পিঠটা কি আর বলবো। দুহাতে পিঠ তা খামচে ধরে ওর ঠোঁট গুলো চুষছিলাম। মাঝে মাঝে ওর ঘাড়ে গলায় চুমু খাচ্ছি, কামড়ে দিচ্ছি আর ও আরামে চোখ বুঝে এনজয় করছে। ওই হালকা আলোতে ওকে যে কি সেক্সি লাগছিলো তা বলে বোঝাতে পারবো না। এই সময় আমি জামার ভেতর দিয়েই ওর bra এর হুক তা খুলে দিলাম আর ও নিজেই ব্রা টা বের করে গাড়ির সিটে ছুড়ে ফেলে দিলো।


এতো সব কিছু চলছে গাড়িতে আর বাইরে থেকে কারো কিছু বোঝার উপায় নেই। এভাবে মেক-আউট করতে বেশ রোমাঞ্চকর লাগছিলো আবার সত্যি বলতে একটু ভয় ও করছিলো, যতই হোক আমরা রুম এ নেই, তাই সব কিছু করতে পারছিলাম না। আর এদিকে দুজনের এ নিচেটা ভিজে একাকার হয়ে গেছে। আমার ও বাড়া মহারাজ প্যান্টের ভেতরে ফুঁসছে। টাইট প্যান্ট হওয়ায় বেশ কষ্টও হচ্ছে, কিন্তু ওই আবেশে অতো কিছু ফীল হচ্ছে না। তখন শুধু দুজন দুজনের শরীরকে ছানতে ব্যস্ত আমরা।


— পায়েল আমার কোলে বসে আমার মাথা খামচে ধরে চোখ বন্ধ করে আদর খাচ্ছে আর আমি একহাতে ওর কোমর জড়িয়ে ধরে আরেক হাতে ওর দুধ টিপতে টিপতে ওর গলায়, ঘাড়ে, cleavage র এলোপাথাড়ি আর খুব হিংস্রভাবে চুমু খাচ্ছি, মাঝে মাঝে কামড়ে দাঁতের দাগ বসিয়ে দিচ্ছি। ওর গুদের সাথে আমার বাড়া ক্রমাগত ঘষা খাচ্ছে প্যান্টের ওপর দিয়ে। ওর জামার ভেতর দিয়ে মুখ টা নিয়ে গিয়ে দুদু গুলো চুষে কামড়ে লাল করে দিলাম একবারে। ও সুখে আমার মাথা টা নিজের বুকে আরো জোরে চেপে চেপে ধরছে। বেশ কিছুক্ষন এরম ভাবে আদর খেয়ে ও আমার কোলে বসেই আমাকে ঠেলে সিটে হেলান দিয়ে বসালো।


তারপর আমার জামার ওপরে দুটো বোতাম খুলে খুব হিংস্রভাবে আমাকে আক্রমণ করলো। গলায়, ঘরে, বুকে সবজায়গায় চুমু খেয়ে কামড়ে একাকার করে দিলো। এবারে আমি ওকে কোল থেকে নামিয়ে সিটে বসতে বলে, ও গিয়ে সিটে আধশোয়া হয়ে আমাকে খুব কামুক ভাবে আঙ্গুল নাড়িয়ে নিজের দিকে ডাকলো আর আমিও ঝাঁপিয়ে পড়লাম ওর ওপর. খুব আদর করছি দুজন দুজনকে কিন্তু আগেই বলেছি যে বাইরে আছি বলে পুরোপুরি সব জামাকাপড় খুলতেও পারছি না।


তাই জামাকাপড় পড়া অবস্থায় যেভাবে যত আদর করা যায় তার এক ফোটাও বাদ দিচ্ছি না আমরা। এভাবে মোটামোটি আধ ঘন্টা মতন দুজন দুজন ক আদর করে আমরা ছাড়লাম একে অপরকে। দুজনেই হাপাচ্ছি আর দুজন দুজনের চোখের দিকে তাকিয়ে আছি। দুজনের এ খুব ভালো লাগছে তাই একটা হালকা হাসি আছে দুজনের মুখেই আবার পুরোপুরি সব হলো না বলে একটা মন খাড়াকাপ ও আছে। এই সময় হঠাৎ দেখলাম পায়েল আমার পাশে এসে আমার কাঁধে মাথা রেখে আমার হাতটা ধরে চুপ করে বসে থাকলো।


আমিও ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি, কপালে চুমু খাচ্ছি মাঝে মাঝে। জড়িয়ে ধরে বসে আছি। অত আদর, তারপর এভাবে বসে থাকা, আর তার ওপর এতো রাত্রির নিস্তব্ধতা মিলে খুব সুন্দর একটা রোমান্টিক পরিবেশ তৈরী হ হয়েছিল। খুব এনজয় করছিলাম দুজনেই দুজনের এই সঙ্গ। এতো কাছাকাছি এতো ঘনিষ্ঠ হয়ে বসে থাকায় আমাদের গরম নিঃস্বাস একে ওপরের ওপর পড়ছে। আবার আমাদের ভেতরের উত্তেজনা বাড়তে শুরু করেছে। আস্তে আস্তে আমাদের হাত আবার একে ওপরের শরীর ছানতে শুরু করেছে।


আমি একটা হাত পায়েলের বাম দুধে আর আরেকটা হাত পিঠ দিয়ে বগলের তোলা দিয়ে নিয়ে গিয়ে অন্য দুদুতে রেখে টিপছি আস্তে আস্তে। তখন দেখি পায়েল তার হাতটা আমার থাই তে বোলাচ্ছে আর প্যান্টের ওপর দিয়ে এ বাড়াতে হাত বোলাচ্ছে। প্যান্টের ওপর দিয়ে কচলাতে কচলাতে আমার দিকে তাকিয়ে একটা দুষ্টু হাসি দিল আর আমাকে একটা ডিপ কিস করলো।


তারপর আস্তে আস্তে নিচে নামতে শুরু করলো। আমার বুকে কিছুক্ষন জিভ দিয়ে খেলে আমার প্যান্টের বেল্টটা খুলে দিয়ে প্যান্ট আর জাঙ্গিয়া একসাথে নামিয়ে দিলো আর আমার বাড়া একদম লাফিয়ে বেরিয়ে এলো। আমার বাড়াটা দেখে ওর চোখ চকচক করে উঠলো আর আমার দিকে আরেকবার ওই দুষ্টু হাসি ছুড়ে দিয়ে ঠোঁটটা আস্তে করে নামিয়ে আমার বাড়ার মুন্ডিতে একটা চুমু খেলো, আর আমার সারা শরীরে একটা শিহরণ খেলে গেলো। এবারে বিচি গুলো আস্তে আস্তে কচলাতে কচলাতে পুরো বাড়াটা আস্তে আস্তে মুখে ঢুকিয়ে নিলো।


ওর গরম মুখগওহর এর স্পর্শে আমার বাড়া আরো শক্ত আর বড়ো হয়ে গেলো। খুব জোরে জোরে চুষছে পায়েল আর আমি আরামে চোখ বন্ধ করে আছি। ওর সুবিধার জন্য ওর চুলগুলো মুঠো করে মাথার পেছন দিকে ধরে আছি আর ও একবার বাড়া আর একবার বিচি, এভাবে চুষে যাচ্ছে। মাঝে মাঝে deep throught দিচ্ছে। ওর blowjob টা যে আমাকে কি আরাম দিচ্ছে বলে বোঝাতে পারবো না। একটু না থেকে প্রায় ১৫ মিনিট চোষার পর আমার হয়ে এলো। পায়েলকে এই কথা জানাতে ও চোষার স্পিড আরো বাড়িয়ে দিলো আর আমি পুরো শরীর খেপিয়ে অনেকটা বীর্য ঢেলে দিলাম ওর মুখে আর অবাক হয়ে দেখলাম যে এক ফোটাও নষ্ট না করে পুরোটা গিলে নিলো পায়েল।


আরামে আমি কাঁপছি পুরো। একটু পরে ধাতস্থ হয়ে আরো কিছুক্ষন আমরা জড়িয়ে ধরে বসে থাকলাম আর মাঝে মাঝে খুব ডিপ কিস করলাম। আমি ওকে বললাম যে বাইরে আছি বলে তোকে পুরো আরাম দিতে পারলাম না কিন্তু পরের দিন সুদে আসলে মিটিয়ে দেব কথা দিলাম। ও এই কথা শুনে আবার সেই মন মাতানো দুষ্টু হাসি দিয়ে আমাকে একটা কিস করে আর আমার বাড়া টাকে টিপে দিয়ে বললো যে তোকে বলতে হবে না আমি নিজেই পুরো উসুল করে নেবো।


এবার আমরা গাড়ি তা রেখে আমার বাইক নিয়ে বেরোলাম ওকে ছাড়তে যাওয়ার জন্য। ভোর হয়ে এসেছে। মাঝে একটা জায়গায় বিকে থামালাম আর খোলা আকাশের নীচে একটু রোমান্স করলাম। বেশ গভীর চুমু খেলাম কিছুগুলো। তারপর আবার রওনা দিলাম ওকে ছাড়তে। ৪০ মিনিট পরে ওর বাড়ির নীচে পৌঁছলাম। দুজনেরই একটু মন খারাপ হয়ে গেলো, কিন্তু তাড়াতাড়ি আবার দেখা হবে এই কথা দিয়ে একটা লম্বা hug করে আমি ফিরে এলাম। খুব ক্লান্ত হয়ে গেছিলাম, তাই ঘুমিয়ে পড়লাম।


— এরপর কিছুদিন আমাদের শুধু ফোন, মেসেজ আর ভিডিও কলেই কথা হচ্ছিলো। সেক্সচ্যাট বা ভিডিও সেক্স করলেও দুজনের কারোরই শান্তি হচ্ছিলোনা দেখা না করতে পেরে। তাই পরের উইকেন্ডেই আমরা দেখা করবো আর একসাথে থাকবো সেরকম প্ল্যান করলাম। যথারীতি প্ল্যান অনুযায়ী আমি ওর বাড়ির খাছাকাছি একটা OYO-Room বুক করে নিলাম। হোটেল বুক করা হয়ে গেছে জানাতেই ও খুব খুশি হয়ে গেলো। আমরা দুজনেই খুব খুশি আর এক্সসাইটেড হয়ে গেছিলাম। দেখা করার দিনে স্নান করার সময় নিচের সব ভালো করে ক্লিন করে নিলাম (কারন ওর ছেলেদের বুকের লোম ভালো লাগে কিন্তু নিচে একদম ক্লিন শেভড ভালো লাগে)।


ভালো করে স্নান টান করে রেডি হয়ে ঠিক সময়ে বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম ওর বাড়ির উদ্দেশ্যে। ওর বাড়ির নিচে পৌঁছে ওকে কল করতে ও নিচে এলো। বেশ সুন্দর ছিমছাম সেজেছিল, ঠিক যেরকম আমি পছন্দ করি সেরকমই। এমনিতেই আজ হোটেলে যা হবে সেটা ভেবে এক্সসাইটেড ছিলাম, এবার ওকে দেখে আরো এক্সসাইটেড হয়ে গেলাম। আমার বাঁড়া তো রীতিমতো পুরো খাড়া হয়ে প্যান্টে গুঁতো মারছে। এরম অবস্থায় বাইক চালানো যে কি কষ্টকর সেটা যারা এই অবস্থায় বাইক চালিয়েছেন তারাই বুঝতে পারবেন।


তো যাই হোক , পায়েল আমার বাইকের পেছনে বসে আমাকে পেছন থেকে চেপে ধরে এমনভাবে বসলো যাতে ওর নরম তুলতুলে দুদুগুলো একদম আমার পিঠে লেপ্টে থাকে। আমিও সুন্দর ওর দুদুর স্পর্শের মজা নিতে নিতে আস্তে আস্তে বাইক চালিয়ে হোটেলে পৌঁছলাম। সেখানে রিসেপ্শন এ সব ফর্মালিটি শেষ করার পর হোটেলের লোক আমাদেরকে রুম দেখিয়ে দিলো। রুমটা বেশ ভালোই ছিল। হোটেলের লোকটা চলে যেতেই রুম বন্ধ করে দিলাম আর পায়েল তখন জাস্ট ফ্রেশ হবে বলে ওয়াশরুমের দিকে যেতে উদ্দত হচ্ছিলো কিন্তু তার আগেই ওর হাত ধরে আমার দিকে টেনে ওকে জড়িয়ে ধরে kiss করতে শুরু করলাম।


ঘটনার আকস্মিকতায় প্রথমে একটু হকচকিয়ে গেলেও পরের সেকেন্ডেই নিজেকে ঠিক করে নিয়ে পায়েলও আমার চুমুর রেস্পন্স করা শুরু করলো। এরকম ভাবে বেশ অনেক্ষন চুমু খেতে খেতে ওকে নিয়ে বিছানায় পড়ে গেলাম। এরম ভাবে বিছানায় পড়ে যাওয়া নিয়ে দুজনেই খুব হাসলাম। হাসতে হাসতেই আমি আমার ওকে কাছে টেনে আমার ওপরে তুলে নিতেই আমাদের হাসি গায়েব হয়ে গেলো আর নিশ্বাস ভারী হয়ে এলো।


পায়েলের top – এর ভেতর দিয়ে হাত ঢুকিয়ে ওর নরম পিঠে হাত বোলাতে বোলাতে আরো কিছুক্ষন কিস করলাম আমরা। তারপর আরো এগোতে যেতেই আমাকে বিছানায় ঠেলে দিয়ে পায়েল উঠে গেলো, বললো যে সারারাত পড়ে আছে মজা করার জন্য, আগে একটু ফ্রেশ হতে দে। এটা বলে ওর সেই মন মাতিয়ে দেওয়া কামুক হাসি দিয়ে ওয়াশরুমে ঢুকে গেলো। কিছুক্ষন পরে একটা স্লিভলেস টপ আর একটা খুব ছোট প্যান্ট (যেটা শুধুমাত্র ওর গোপনাঙ্গ কে ঢেকে রেখেছে) পরে বের হয়ে এলো পায়েল আর ওকে দেখে তো আমার আর আমার বাঁড়া দুজনেরই মাথা খারাপ হয়ে গেলো। খুব কষ্টে উত্তেজনা চেপে রেখে আমিও ওয়াশরুমে গেলাম ফ্রেশ হতে। ফ্রেশ হয়ে শুধু খালি গায়ে একটা ছোট্ট boxer পরে বেরিয়ে এলাম। আমাকে দেখেই পায়েল বললো, তোকে দেখেই তো গুদে জল কাটতে শুরু করে দিয়েছে রে, মনে হচ্ছে এখুনি খেয়ে ফেলি। আমি বললাম, তো খা না, কে বারণ করেছে খেতে ?


এবারে আমি খাতে ওর পাশে গিয়ে শুলাম আর AC টা চালিয়ে দিলাম। আমি ওর দিকে পাশ ফায়ার শুয়ে, ওর গায়ে একটা পা তুলে দিয়ে ওকে ভালো করে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে শুরু করলাম আর পায়েলও আমাকে খুব জোরে জড়িয়ে ধরে আমার ঠোঁট গুলো চুষে কামড়ে খেতে লাগলো। চুমু খেতে খেতে পায়েল ওর পা দিয়ে আমার কোমর জড়িয়ে ধরলো আর আমি ওর টপ – এর ভেতর দিয়ে হাত ঢুকিয়ে ওর নরম, মোলায়েম পেটটাতে হাত বলছি, মাঝে মাঝে খামচে ধরছি। আস্তে আস্তে হাতটা আরো ওপরে নিয়ে গেলাম, দেখলাম ব্রা পরেনি।


সুন্দর ডাঁসা দুদুগুলো একদম আমার হাতের মুঠোয় পেয়ে জামার ভেতর দিয়েই ভালো করে টিপতে লাগলাম আর পায়েল সুখে অস্থির হয়ে যেতে লাগলো। এদিকে আমাদের ঠোঁটের কাজ কিন্তু বন্ধ হয়নি, আমি ওর দুদু টিপতে টিপতে ওর গালে, নাকে, ঘাড়ে, গলায় চেটে চুষে কামড়ে একাকার করে দিচ্ছি আর ও সুখে চোখ বন্ধ করে আমার মাথা তা নিজের দিয়ে আরো চেপে ধরে আরাম নিচ্ছে। রুমটা এখন ঠান্ডা হয়ে গেছে , কিন্তু আমরা দুজন খুব গরম হয়ে গেছি। এবারে আমি ওর মুখ থেকে ঠোঁট সরালাম, দেখলাম এখনো ওর চোখ বন্ধ আর আরামে ওর রসালো ঠোঁট গুলো তিরতির করে কাঁপছে। আস্তে আস্তে চোখ খুললো, আমি তখন ওর কপালে আল্টো করে একটা চুমু খেলাম।


তারপর ওর হাতগুলো ওপরের দিকে তুলে ওর টপ টা খুলে দিলাম আর ওর শরীরের ঊর্ধাংশ আমার সামনে সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে গেলো। ওকে শুইয়ে দিয়ে ওর সারা গায়ে আমি আল্টো করে হাত বলছি আর ও আরামে হিসহিসিয়ে উঠছে। আমি ওকে আদর করতে করতে ওর মুখের এক্সপ্রেশন গুলো লক্ষ্য করছি, আমার খুব ভালো লাগছে ওগুলো দেখতে। ওর হাত গুলো চেপে ধরে ওর ঘাড়ে, গলায় দাঁতের দাগ বসিয়ে দিচ্ছি। আস্তে আস্তে নাচে নেমে ওর ক্লিভেজে জিভ বলছি আর মাঝে মাঝেই কামড়ে দিচ্ছি আর পায়েল উত্তেজনায় আর আরামে ছটফট করছে।


চলবে...next part 2


সবাই লাইক কমেন্ট এবং পেইজটি ফলো করবেন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url